সামাজিক যোগাযোগের দোহাইয়ে যারা অসামাজিক কার্যক্রমে জড়িত, তাদের ওপর কঠোর নজরদারি এখন সময়ের দাবি। বিশেষ করে ফেসবুকের অপব্যবহার করে এসব চক্র যেসব অপরাধ ঘটিয়ে চলেছে তা ঠেকাতে হলে কঠোর প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ দরকার। এ ক্ষেত্রে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) বড় ভূমিকা রাখতে পারে।
কিশোর গ্যাং’ দমনে পরামর্শ
১. র্যাবের প্যাট্রোল জিপগুলো সর্বক্ষণিক টহলে থাকবে। যেখানেই কিশোর গ্যাংয়ের অনাচার দেখবে, তাদের হাতেনাতে ধরে স্থানীয় র্যাব কার্যালয়ে নিয়ে গিয়ে তাদের জীবনবৃত্তান্ত লিপিবদ্ধ করে তাদের প্রকৃত অভিভাবককে (মা-বাবা) ডেকে তাঁদের সন্তানদের বিপথগামিতার কারণ উল্লেখপূর্বক সতর্কতার বার্তা দিয়ে প্রথমবারের মতো বিশেষ বিবেচনায় মুচলেকা প্রদানের মাধ্যমে তাদের তুলে দেওয়া যেতে পারে।
আটক কিশোরদের প্রশ্রয়দাতা হিসেবে যদি কোনো সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী কিংবা রাজনৈতিক নেতার নাম পাওয়া যায়, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। গণমাধ্যমে কিশোরদের প্রশ্রয়দানকারী ওই সব অসাধু মানুষের পরিচয় ফলাও করে প্রচার করতে হবে।