বিবিএন ডেস্ক নিউজঃ
বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক, সাবেক এমপি,সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন বলেছেন,ছাতক-দোয়ারাবাজার এলাকার মানুষের ভালোবাসায় আমি বার-বার সিক্ত হয়েছি। আপনাদের সকলের ভালোবাসার কাছে আমি চিরঋণী । আমাকে ছাতক-দোয়ারাবাজার আসনে বিএনপির মনোনয়ন দেয়ায় এ অঞ্চলের মানুষ উচ্ছাসিত হয়েছেন। এই পাওনা আমার নয়,ছাতক- দোয়ারাবাজার বাসীর পাওনা। ছাতক ও দোয়ারাবাজারের বিএনপি ও ছাত্র জনতা ফ্যাসিস্ট সরকার পতনের সকল আন্দোলন সংগ্রামে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন। আমাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন। এজন্য দল আপনাদের রাজপথের আন্দোলন সংগ্রাম-কে মূল্যায়ন করেছে। তিনি সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন,এখন আমাদের মাঠে-ময়দানে কাজ করার সময়। সুনামগঞ্জ- ৫, ছাতক-দোয়ারাবাজার আসনে ধানের শীষ প্রতিকের বিজয় নিশ্চিত করে এই আসন টি সকলের দোয়া ও সহযোগিতায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান-কে উপহার দিতে চাই।
তিনি আরো বলেন,ছাতক-দোয়ারাবাজার বিএনপি ঐক্যবদ্ধ
আমরা মিলন -মিজান ভাই-ভাই। সবাই মিলে-মিশে ধানের শীষ প্রতিকের বিজয় ছিনিয়ে আনতে চাই।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন ঘোষণায় কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন-কে ছাতক- দোয়ারাবাজার আসনে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণার পর বুধবার ঢাকা থেকে ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ এসে পৌছলে হাজার- হাজার নেতা-কর্মী তাকে বরণ করে স্বাগত জানান। এ সময় উপস্থিত জনতা ও নেতা-কর্মীদের উদ্দ্যেশ্যে কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন উপরোক্ত কথা বলেন।
বেলা ২.৩০ ঘটিকার সময় বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক,সাবেক সংসদ সদস্য, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন
সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে পৌঁছলে ছাতক ও দোয়ারাবাজার বিএনপির নেতৃবৃন্দ তাকে বরণ করেন। পরে তিনি হয়রত শাহজালাল (রঃ) এর মাজার জিয়ারত করে গোবিন্দগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। গোবিন্দগঞ্জ আসার পথে গোলচন্দ বাজারে বরণ করেন ছাতক উপজেলা ও পৌর বিএনপি,যুবদল,কৃষকদল,স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল, জাসাস ও ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ। গোবিন্দগঞ্জ পৌছার
পর গোবিন্দগঞ্জ গোল চত্তরে তিনি বক্তব্য রাখেন।
ছাতক আসার পথে রায়সন্তোষপুর শাহ মোজাম্মেল আলী (র:) এর মাজার জিয়ারত করেন তিনি। ছাতকের বাগবাড়ি নিজ বাস ভবনে এসে প্রথমে পিতা- মাতার কবর জিয়ারত করেন এবং উপস্থিত নেতৃবৃন্দের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন।
বুধবার ৫ নভেম্বর বিকেলে গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টে সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য আব্দুর রহমান, নজরুল ইসলাম,ছাতক পৌর বিএনপির আহবায়ক শামসুর রহমান শামছু, উপজেলা বিএনপির ১ নং যুগ্ম আহবায়ক স্বাক্ষর ক্ষমতা প্রাপ্ত ফজলুল করিম বকুল,যুগ্ম আহবায়ক শাহ মো.শফিকুল আলম মতি,পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক জসিম উদ্দিন সুমেন,যুগ্ম আহবায়ক মে.সামসুর রহমান বাবুল,ছাতক উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য,মো.কয়েছ আহমদ,ছায়াদুজ্জামান,রুহুল আমিন,আতাউর রহমান এমরান,ফয়জুর রহমান,দিদার আলম মেম্বার,এড,মোঃ আব্দুল কাহহার,পৌর বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম,তানিমুল ইসলাম,রাসেল তালুকদার,সুলেমান মিয়া,এস এম লায়েক শাহ মো.শফি উদ্দিন,আকিল আলী
নোয়ারাই ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক ইমতিয়াজ আলী, উত্তর খুরমা ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক আজিজুর রহমান আজিজ,দক্ষিণ খুরমা ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক শামীম আলম নোমান,গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক আব্দুল হক,ছাতক সদর ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক জাহেদুল ইসলাম আবাব, ছৈলা আফজলাবাদ ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক আব্দুর রউফ,জাউয়াবাজার ইউনিয়নের বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মো.কামাল উদ্দিন,দোলারবাজার ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মো.নুরুল হক,চরমহল্লা ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ইলিয়াস আহমদ,ইসলামপুর ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক হাজী আশিদ আলী,কালারুকা ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক লুৎফুর রহমান মানিক,ভাতগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক সোনা মিয়া,সিংচাপইড় ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক শাহ জাহান
উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক মনির উদ্দিন,স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক বাকী বিল্লাহ,জাসাসের আহবায়ক আব্দুল
আলীম,জেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহবায়ক পীর ছায়াদুর রহমান,
বিএনপি নেতা কুতুব,উদ্দিন,আজর আলী, আব্দুল সালাম নোমান,সেলিম আহমদ,সাজ্জাদুর রহমান, সাদিকুর রহমান তাজুল ইসলাম তালুকদার,সৈয়দ জুনেদ আহমেদ,নওশাদ মিয়া,আব্দুল হাই লিপু,দিলোয়ার হোসেন নজমুল, আমিন উদ্দিন,ফখর উদ্দিন, আলী হোসেন মানিক,মো.নজরুল ইসলাম,নুরুল ইসলাম, খলিলুর রহমান,চেরাগ আলী,ফজর আলী,বাবুল মিয়া,এস এম মাহমুদ,সাজ্জাদুর রহমান,লুৎফুর রহমান,মো.আরকান আলী,ফরিদ আহমেদ, শাহ জাহান চৌধুরী আব্দুল্লাহ,ইব্রাহিম আলী রাসেল,নজির আহমদ,জনি আহমেদ
জেলা যুবদলের সহ – সভাপতি মো.আব্দুর রহিম মেম্বার, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক লিজন মিয়া তালুকদার, আলী আশরাফ তাহিদ,জহির উদ্দিন,মো.ফয়জুল আহমেদ পাবেল, জগলু মিয়া,মো.দিল হোসেন মেম্বার,মাও. জিয়াউর রহমান,মো.আব্দস শহিদ,জয়নাল আবাদীন রফিক,ফখরুল আলম,জাহাঙ্গীর আলম,আব্দুল কাইয়ুম,আব্দুল মোনেম মামনুন,ইজাজুল হক রনি,মো.কুতুব উদ্দিন,মুহিবুর রহমান, নোমান ইমদাদ কানন, রুবেল মির্জা,মো.মিনহাজ আহমেদ, আব্দুল মমিন,আবুল্লাহ আল মামুন,মো.তারেক আহমেদ, আব্দুল্লাহ আল সনি,মকবুল হোসেন সিজ্জিল মিয়া,জাহির উদ্দিন,তোফায়েল খান বিপন, কামাল উদ্দিন, মো.নিজাম উদ্দিন,খলিলুর রহমান,কাজল মিয়া,আব্দুল মোনাইম রাহি, দেলোয়ার হোসেন ইমরান,জাহির খান,মো.হেলাল উদ্দিন, মাও.নিয়ামত উল্লাহ,বাহা উদ্দিন শাহী,দেলোয়ার হোসেন, ইমরান হাসান,কামরুল হাসান কামরান,মো.তেরাব আলী, আজাদ মিয়া,শাওন আহমেদ,কাওছার আহমদ সেবুল,মো. বদরুল আলম,মো.গোলাম কিবরিয়া,তোফায়েল আহমেদ, মো.সাইফুদ্দিন,ইশতিয়াক আহমেদ ঝুমন,লিকসন আহমদ, সাইদুল হক রাহেল,নিজাম উদ্দিন,রহিম উদ্দিন, মো.নেছার আহমদ
ছাত্রদলের মাহবুব আহমদ, এমদাদুর রহমান ইমন,আব্দুল বাকি মুহিত,সাচ্ছা আবেদীন,আব্দুল আজিজ ফয়সাল, শরীফ উদ্দিন মাহিব,মীয়া মোহাম্মদ সাদ,মারজান আহমদ, ইমরান আহমেদ মাহিদ,লাভলু তালুকদার,শাহ সোনা আলী মোহাম্মদ আলী,আল আমিন তাশরিফ,অহি আম্বিয়া,মাহদি উল আলম, রুবেল রানা,গোলাম রাব্বি সিফাত,তানভীর আহমেদ,মাহিন আহমেদ,বখতিয়ার মির্জা,এ এইচ নাঈম, সাব্বির আহমদ,ইদরাক আহমদ,রাফি আহমেদ সহ উপজেলা ও পৌর বিএনপি, যুবদল, কৃষকদল, শ্রমিক দল, স্বেচ্ছাসেবক দল,জাসাস ও ছাত্রদলের হাজার- হাজার নেতা- কর্মী উপস্থিত ছিলেন।