বিবিএন ডেস্ক: ফ্রস্ট এর আগে বরিস জনসনের সরকারের কোভিড ভাইরাস নিয়ে আরোপিত নতুন বিধিনিষেধ, কর বৃদ্ধি ও ২০৫০ সালের মধ্যে কার্বন নিরপেক্ষতা অর্জনের নীতির সঙ্গে তার মতপার্থক্যের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। ফ্রস্ট ব্রেক্সিট আলোচনার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত পদত্যাগকেই বেছে নিলেন। ডেইলি মেইল
ফ্রস্ট মনে করছেন ব্রেক্সিট এখন নিরাপদ। ওমিক্রন সহ বিভিন্ন ইস্যুতে এমনিতেই বরিস বিপাকে, এর মাঝে ফ্রস্টের পদত্যাগ তার ওপর আরেক ধাক্কা।
ফ্রস্ট বরিস জনসনের নেতৃত্ব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, কর হ্রাস, উদ্যোক্তা নির্ভর অর্থনীতি, আধুনিক বিজ্ঞান ও ইতিবাচক অর্থনৈতিক পরিবর্তনের দিকে আমাদের যেতে হবে।
একই সঙ্গে সাংবিধানিক সংকটের সময় বরিসের নেতৃত্ব অসাধারণ ছিল বলেও ফ্রস্ট তাকে কৃতিত্ব দেন।