• ৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ২৩শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ১৫ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি

আসন্ন শারদীয় দূর্গোৎসব শান্তিপূর্ণ,সুশৃঙ্খল ও উৎসব মূখর পরিবেশে উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত।

bilatbanglanews.com
প্রকাশিত সেপ্টেম্বর ৭, ২০২৫
আসন্ন শারদীয় দূর্গোৎসব শান্তিপূর্ণ,সুশৃঙ্খল ও উৎসব মূখর পরিবেশে উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত।

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:

সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসনের উদোগে ৭ সেপ্টেম্বর রবিবার সকাল ১১ টায় সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সুনামগঞ্জ জেলার ১২ উপজেলার সনাতন ধর্মাবলাম্বী নেতৃবৃন্দ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসকের রুটিন দায়িত্বে থাকা মোহাম্মদ রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক সমর কুমার পালের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জ ২৮ বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল একেএম জাকারিয়া কাদির, শান্তিগঞ্জ সেনাবাহিনীর ক্যাম্পের মেজর রাফাত, আনসার ও ভিডিপির উপ পরিচালক রুবায়েত বিন সালাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি তাপস শীল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সুনজিত কুমার চন্দ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাকির হোসেন, র‌্যাব সুনামগঞ্জ সিপিসি ৩ এর ডি এ ডি ফারুক আহমদ, শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ পরিমল কান্তি দে,সুনামগঞ্জ জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বিমল রায়,সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য অশোক তালুকদার, স্বপন কুমার বর্মন, কানন বন্ধু রায়,গৌরাঙ্গ চক্রবর্তী, অরুণ চন্দ্র তালুকদার, ভানু রায়,অধ্যক্ষ প্রমথ তালুকদার, এডভোকেট প্রসেনজিৎ দে,বিজন কুমার দেব,মিন্টু চৌধুরী, সুনামগঞ্জ জেলা প্রেস ক্লাব সভাপতি লতিফুর রহমান রাজু, সাংবাদিক কুলেন্দু শেখর দাস, জসিম উদ্দিন প্রমুখ।

সভায় আসন্ন শারদীয় দূর্গোৎসব শান্তিপূর্ণ, সুশৃঙ্খল ও উৎসব মূখর পরিবেশে উদযাপন করার লক্ষে বিভিন্ন প্রস্তাব করেন। দূর্গা পূজার আগেই সুনামগঞ্জ পৌরসভার বিভিন্ন সড়কের ভাংগাচোরা ও খানাখন্দ সংস্কার ও মেরামত করা, সড়ক বাতির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা, নিরবিচ্ছন্ন বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা, সীমান্ত এলাকার ও হাওর এলাকার পূজা মণ্ডপ গুলো বিশেষ নজরদারীতে রাখা,মাদক সহ বিভিন্ন নেশা দ্রব্যের অপ ব্যবহার বন্ধ করন ও ডিজে সহ উচ্ছৃঙ্খল গান বাজনা বন্ধ রাখা মেডিকেল টীম ও ফায়ার সার্ভিস সেবা প্রদান সিসি ক্যামেরা লাগানো, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ, আজান ও নামাজের সময় ঢাক সহ বাদ্যযন্ত্র বন্ধ রাখা সহ সার্বিক সহযোগিতার জন্য দাবী জানান।

অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, প্রশাসন এই সব দাবী দাওয়া গুরুত্ব সহকারে দেখবে। এছাড়াও প্রতি পূজা মণ্ডপে ৫শ কেজি করে চাল প্রদান করা হবে। যে কোন সংকট ও প্রয়োজনে আইন শৃংখলা বাহিনীর সাথে এবং প্রশাসনের সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রাখার আহ্বান জানান।