সিলেট মহানগর আমির ও কেন্দ্রীয় মজলিসে সুরা সদস্য ফখরুল ইসলাম বলেছেন,গত ১৮বছর স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারেনাই। নিজের ঘরে মানুষ নিরাপদে থাকতে পারেনি।ব্যাংকে টাকা রাখাও নিরাপদ ছিলনা।ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ক্ষমতা ছাড়লে দলের ২লক্ষ লোক মারা যাবে। কারন তারা অপরাধী। তারা ভোট চুরি করেছে।টাকা পাচার করেছে। খুন, ঘুম করেছে। ২৮ অক্টোবর লগি বৈঠা দিয়ে শাপের মত পিঠিয়ে মানুষ হত্যা করেছে। খুন নিশ্চিত করতে লাশের উপর নৃত্য করেছে। শাপলা চত্বরে অসংখ্য মানুষকে খুন করেছে। ধর্মীয় প্রতিষ্টানে হামলা করেছে। সেদিন বিশ্ব বিবেক কেঁদেছিল। পিলখানা ৫৭ জন সেনা অফিসারকে হত্যা করে বাহিনি ধংস করতে চেয়েছিল।ভিন্নমতের মানুষ আয়না ঘরে রেখে জীবন শেষ করতে চেষ্টা করেছে। জুলাই হত্যাকান্ডে ১৫শত উপরে লোক হত্যা করেছে। আরও অনেক গুমের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছেনা। বিদেশ থেকে রায় লেখে এনে জামায়াতের নেতাদের খুন করা হয়েছে। এদেশের মাঠিতে সকল গণহত্যার বিচার করতে হবে। শুক্রবার সকালে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে সুনামগঞ্জ পৌর জামায়াত ও সদর উপজেলা জামায়াতের যৌথ উদ্যোগে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর পল্টন হত্যাকান্ড ও জুলাই ২০২৪ অভ্যুত্থানে গণহত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন পৌর জামায়াতের আমির এডভোকেট নুরুল আলম। পৌর জামায়াতের সেক্রেটারি আব্দুস সাত্তার মামুন ও সদর উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি সোলেমান চৌধরী যৌথ পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা তোফায়েল আহমেদ খাঁন, জেলা নায়েবে আমির এডভোকেট মোহাম্মদ শামস উদ্দিন, অধ্যাপক আব্দুল্লাহ, জেলা জামায়াতের কর্ম পরিষদ সদস্য এডভোকেট রেজাউল করিম,জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মমতাজুল হাসান আবেদ বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্র শিবিরের জেলা সভাপতি মনিরুজ্জামান পিয়াস, জামায়াত নেতা এডভোকেট হেলাল উদ্দিন।