বমি হচ্ছে মাঝে মধ্যে।
বেগম জিয়ার খাবারের তেমন রুচি নেই জানিয়ে ওই চিকিৎসক বলেন, তার খাবারের রুচি তেমন নেই বললেই চলে। স্যুপের বাইরে তেমন কিছু খাওয়ানো যাচ্ছে না। বেশি কথা বলতে পারছেন না। মাঝে মাঝে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। ইনসুলিন দিয়ে ডায়াবেটিস কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়েছে। মোটকথা তার অবস্থা ক্রিটিক্যাল। অতি দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য বেগম জিয়াকে বিদেশে নেয়া প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন তিনি।
চিকিৎসকদের বাইরে খালেদা জিয়াকে দেখতে নিয়মিত হাসপাতালে যান পুত্রবধূ শর্মিলা রহমান সিঁথি। তিনি বাসা থেকে তরল খাবার রান্না করে হাসপাতালে নিয়ে যান। এছাড়া প্রায় প্রতিদিনই খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতালে যান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
গত ১৩ই নভেম্বর খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এভার কেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে প্রায় ২০ জনের একটি বিশেষ মেডিকেল টিম ৭৭ বছর বয়সী সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে চিকিৎসা দিচ্ছেন।