পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, লায়লা বেগম আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। সোমবার ভোরে তাঁর স্বামী তাজুল ইসলাম হাওরে মাছ ধরতে যান। সকালে হাওর থেকে ফিরে লায়লা বেগমকে ডাকাডাকি করে কোথাও পাননি। পরে স্নানাগার দরজা বন্ধ থাকায় জানালা ভেঙে নিচে লুটিয়ে পড়া অবস্থায় দেখতে পান। খবর পেয়ে দোয়ারাবাজার থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করেন।
দোয়ারাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবদুলাল ধর বলেন, অন্তঃসত্ত্বা লাশ উদ্ধার করে সুরতহালে মৃত্যুর কোনো কারণ বা চিহ্ন পাওয়া যায়নি। গৃহবধূর বাবার পরিবার ও তার স্বামীর পরিবার একমত হয়ে লাশের ময়নাতদন্ত না করার জন্য আবেদন করেছে। আদালতের সিদ্ধান্ত পেলে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।