এবং ২য় ভিডিও রেকর্ড পর্যালোচনায় দেখা যায় যে, ওসি স্থানীয় মান্নার গাওঁ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অসিত কুমারকে উস্কে দিয়ে সাংবাদিক মুন্নাকে মারধর করতে আসেন এবং স্থানীয় লোকজন সহ থানা পুলিশ অসিত কুমার কে আটকিয়ে রাখেন। এদিকে উক্ত ভিডিও’র ০১.৪৬মিনিটে দেখা যায় যে, ওসি সাহেব পুনঃরায় অসিত কুমারকে উস্কে দিয়ে বলেন- এরে (মুন্নাকে) কিছু করতে পারবেন না, এদের (অসিত কুমার) নুনু নাই সাথে।
ঘটনার সময় পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ মনিরুজ্জামান খান, এসআই মোঃ আতিকুর রহমান,এসআই আবু নাঈম, এসআই সমরাজ, এএসআই মোঃ কামাল হোসেন,ডিএসবি’র এএসআই মোঃ আব্দুর রাজ্জাক চৌধুরী সহ স্থানীয় ১০/১৫ জন লোক উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় ওসি মোহাম্মদ নাজির আলম এর উক্ত ন্যাক্কারজনক ঘটনাটি সাংবাদিক এনামুল কবির মুন্না সুনামগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান, বিপিএম কে অবহিত করেন। এবং সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, পিপিএম কে ওসির উক্ত ঘটনাটি সম্পর্কে সাংবাদিক মুন্না অবহিত করেন।
উক্ত বিষয়টি পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান, বিপিএম ও সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, পিপিএম কে অবহিত করলেও অদ্যবদি কোন ধরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। যার ফলে বিষয়টি নিয়ে সর্বমহলে পুলিশকে নিয়ে বিরুপ মন্তব্য করছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দোয়ারাবাজার থানার ওসি মোহাম্মদ নাজির আলম প্রতিবেকে বলেন আমি বলছি ম্যাডাম আসতেছেন তথ্য নিয়ে সবাই চলে যান। এ সময় তিনি প্রবেদকে আরো বলেন আমি ওসমানী মেডিকেলে আছি এমসি নেওয়ার জন্য এখন পরিচালকের রুমে আছি। রুম থেকে বাহির হয়ে আমি আপনাকে ফোন দিচ্ছি।