বিবিএন নিউজঃ ২৫ই সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ সালে।লাল সবুজের পতাকা উড়তে থাকে,জাতিসংঘের সদর দপ্তরে।বিশ্ব সভায় দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধুর,সারা জীবনের অর্জন বাংলা ভাষায় জানান দিলেন বিশ্ববাসীকে।বহির্বিশ্বে বাংলা ভাষা,বাঙ্গালী ও বাংলাদেশ কে নজির বিহীন সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত করেন।
বিশ্বের ইতিহাসে বাঙালীদের গৌরবোজ্জ্বলের
ঐতিহাসিক দিনটির স্মরণে।
যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান মাহমুদ শরীফ’র সভাপতিত্বে ও সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক’র প্রাণবন্ত সঞ্চালনায় ভার্চুয়েল আলোচনা সভায় অনুস্টিত হয়।
প্রধান আলোচকঃ ছিলেন প্রখ্যাত সাংবাদিক সাহিত্যিকে জনাব আব্দুল গাফ্ফার চৌধুরী ,
প্রধান বক্তাঃবাংলাদেশের সরকারের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জনাব আবুল হাসান মাহমুদ আলী এমপি এবং বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ শাহরিয়ার আলম এমপি,
অন্যান্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ গ্রহন করেন।
যুক্তরাজ্যে আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ জলাল উদ্দীন,সৈয়দ মোজাম্মেল আলী,প্রফেসর আবুল হাসেম, হরমুজ আলী,যুগ্ম- সাধারণ সম্পাদক নইম উদ্দিন রিয়াজ, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী,
শ্রম ও জনশক্তি সম্পাদক এস এম সুজন, মানবাধিকার সম্পাদক সারব আলী,মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ফয়জুর রহমান খান, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মেহের নিগার চৌধুরী,শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আ স ম মিসবাহ, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক কাওসার আহম্মদ চৌধুরী, সহ-দপ্তর বিষয়ক সম্পাদক লুৎফুর রহমান ছায়েদ,
সহ-প্রচার বিষয়ক সম্পাদক খসরুজ্জামান খসরু
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুকে লড়াই করতে হয়েছিল।অনেক চড়াই উৎরাই পর ১৯৭৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের ওআইসি’র সদস্যপদ লাভ করে।
১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতিসংঘে সদস্যপদ লাভ করলেও এর পূর্ব থেকেই জাতিসংঘের বিভিন্ন অঙ্গ সংস্থায় সদস্যপদ লাভ করতে শুরু করে দেশটি। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশকে প্রথম জাতিসংঘ সংস্থায় সদস্যরূপে স্বাগত জানায় বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থা (ডব্লিউএইচও)। মূলত এর পরপরই বাংলাদেশ জাতিসংঘের বেশিরভাগ বিশেষায়িত অঙ্গ সংস্থার সদস্যপদ লাভ
প্রশংসনীয় ভাবে আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষায় শীর্ষস্থানীয় ভূমিকা পালন করছে বাংলাদেশ। ইতোমধ্যে দেশটির লক্ষাধিক শান্তিরক্ষী জাতিসংঘের শান্তিরক্ষায় অবদান রেখে চলেছে।